সভায় করপোরেট প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ধানের প্রকৃত জাতের নামেই চাল বাজারজাত করার প্রতিশ্রুতি দেন।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা গেছে, মিনিকেট নামে প্রচলিত চাল মূলত মোটা চাল ছেঁটে ও পালিশ করে প্রস্তুত করা হয়, যার ধানের নির্দিষ্ট কোনো জাত নেই। ৮৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হওয়া এসব চাল নিয়ে প্রতারণার অভিযোগ পুরোনো হলেও কার্যকর ব্যবস্থা ছিল না এতদিন।
আকিজ ফুডের সাপ্লাই চেইনের প্রধান তোফায়েল হোসেন বলেন, “ধান গবেষণার তথ্য অনুযায়ী মিনিকেট নামে কোনো জাত নেই। তবে কৃষক, ট্রেডার থেকে শুরু করে আমরাও তা ব্যবহার করছি।”
এ অবস্থায় প্রতিটি জেলায় জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) মাধ্যমে অননুমোদিত চাল সরবরাহ বন্ধে কঠোর নির্দেশনার কথাও জানান অধিদফতরের মহাপরিচালক।